অ্যানিটা যেহেতু মিথ্যে বিমান দূর্ঘটনাকে প্রতিষ্ঠিত করতে কথিত চিতাভস্ম ভারতে আনার দাবী করছে তাও কন্যা সেজে এবং নেতাজী যেহেতু চিরব্রহ্মচারী অবিবাহিত তাই ঐ মিথ্যে প্রলাপের সাথে যুক্ত হয়ে যারাই প্রকারন্তে প্রকাশ্যেই ভারতবাসীর নেতাজী তথা রাষ্ট্র নায়েকের জীবদ্দশায় হত্যালীলার ষড়যন্ত্র করছে এবং কথিত বসু পরিবারের সদস্য রূপে অ্যানিটা ব্রিজেটি পাফকে স্থান দিতে চাইছে তাদের ...এই মিথ্যাচার ও বসুপরিবারের বর্তমান উত্তরসূরীদের ভূমিকা দেখে অদূর ভবিষ্যতে আরেকটি ষড়যন্ত্রের গভীর আভাস পাওয়া যাচ্ছে তা'হল- ১) রেঙ্কোজীর কথিত চিতভস্মের বা ২) অ্যানিটার ডিএনএ টেষ্ট নিয়ে যদি বসু পরিবার বা অ্যানিটা ততপর হয়ে ওঠে বা দাবী জানায তাও এত বছর পরে তবে অনেক কিছু অসম্ভব ও সম্ভব হতে পারে এই ভাবে যেমন - (ক) ঐ দেশের সরকার যেহেতু স্বীকার করে নিয়েছে তাদের দেশে কোন বিমান দূর্ঘটনা ঐদিন অর্থাত ১৮ ই আগষ্ট 1945 সালে সংগঠিত হয় নি; এবং বিচারপতি তার তদন্তেও সেই একই প্রমান পেয়েছে তাই চিতাভস্ম কাল্পনিক উত্তরসূরীর হাত দিযে ভারতে আনা বা চিতাভস্মের ডি,এন,এ'র পরীক্ষার প্রসঙ্গ একটি অযৌক্তিক ও অবান্তর বিষয় । এর পরেও যদি ঐ কথিত ভস্মের মিল বসু পরিবারের সাথে পাওয়া যায় তবে ধরে এটা ধরে নিতে হবে বসু পরিবারের কারোর অস্তি পরবর্তীকালে কাগজে করে রেঙ্কোজী পৌঁছে গেছে 😄 (খ) যেহেতু ঐ মিথ্যেচারী বিদেশীনী কন্যা 👩র সাথে কথিত বসু পরিবার যারা মাখামাখি করছে তারা যদি ঐ বিদেশী কন্যাকে চিরকুমার নেতাজীর দুশ্চরিত্র ও অবিবাহিত জীবনের ফসল প্রমানিত করতে স্বয়ং ডিএন এ টেষ্ট করতে হঠাত অতোতসাহী হয়ে ওঠে তখন আরেকটি প্রশ্নও উঠে আসতে বাধ্য সেটি হলো সেদিন ইউরোপে বসু পরিবারের আরেকজন সদস্য সেখানে উপস্থিত ছিল তাই সন্দেহের তীর সেদিকেও যেতে বাধ্য কারন বর্তমান অমিয বসুর পরিবার কেন সেই কন্যাকে গ্রহন করে নিয়ে নেতাজীকে কথিত বিমান দুর্ঘটনায় মারতে চাইছে ??!! যেহেতু বর্তমান বসু পদবী ধারন কারী ব্যক্তিরা সকলেই মিথ্যের সাথী তাই অতীতে তাদের এমন কোন কৃত কর্মের ফসল নেতাজীর নাম করে পরিবারের সদস্য হিসাবে Anita কে গ্রহন করা হচ্ছে না তো ?? অবশ্য যদি অ্যানিটার DNA বর্তমান পরিবারের সাথে মিলে যায় তবেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করা বাঞ্ছনীয় ! অন্যথায় তা আমার ব্যক্তিগত ধারনা বলে বিবেচিত হবে । অমিয় বসুকে সন্দেহের তালিকায় আনার মুখ্য কারন হল তিনিও সেদিন ইউরোপে ছিলেন এবং একজন মিথ্যেচারী ইউরোপিয়ান মহিলা যার বার্থ সার্টিফিকেটে পিতার নাম নেই সে নেতাজীর শত্রু নেহেরুর হাত ধরে প্রথম বাঙ্গালিযানা পরিধানে ভারতে আসছে এবং জীবিত নেতাজীকে মৃত প্রমান করতে চাইছে .. এবং তাঁকে-ই ঐ অমিয় বসুর পরিবারের সদস্য হিসাবে ফটোতে দেখা যাচ্ছে http://kounhainanita.blogspot.com/2018/07/sisir-bose-edited-pictorial-biography.html?m=1
বসু পরিবার খোদ মিথ্যে ছাইভস্মকে যার হাত দিযে আনতে চায় তাকে যখন বসুপরিবারের উওরসূরী স্বীকার করছে তখন বসু পরিবারের এহেন ভূমিকা দেখে বলতে হয়, ঐ পরিবারের যারা এক সময কৃষ্ঞা বসুদের কাহানী তাইহুকু বিস্বাস করতেন না তারাকী আজ সেই গল্প বিস্বাস করছেন ?? বর্তমান বসুপরিবারের প্রায় সকলেই এনিটাকে মেনে নিয়েছেন যে ! মিথ্যেকে সত্য বলে যারা ছাই ভারতে আনতে চায় তাকে বসু পরিবার কেন উত্তর সূরী স্বীকার করে নিল ? অতীতের বসু পরিবারের প্রজন্মের এই মিলন কেন ?? যেখানে ঐ পরিবারের কিছু সদস্যরা একদিকে বলে নেতাজী বিমান দূর্ঘটনায মারা যান নি আবার অন্য সদস্য রা বলে তাইহূকু তে নেতাজী মারা গেছেন ....আবার সবাই মিলিত ভাবে যাকে উত্তর সূরী বানিযেছেন এবং যার হাত দিযে কথিত মিথ্যে ছাই ভারতে আনা করতে চায় তবে মৃত ব্যক্তির উত্তরসূরী যাকে বানানো হয়েছে তা কোন সার্ভাইভেল ও ডেটথ্ সার্টিফিকিটের ভিত্তিতে ? এই প্রশ্নের উত্তর বর্তমান বসু পরিবার দিতে পারবে কী ?? বিদেশীনিকে দিয়ে মেয়ের স্বীকৃতি দিয়ে চিতাভস্ম ভারতে আনা পক্ষান্তরে একটি ষড়যন্ত্র । এনিটাকে বর্তমান বসুপরিবার যেহেতু বিশ্বাস করে সেই হেতু যারা নেতাজীকে মারতে চায় বা মারার পক্ষে পরোক্ষে সহায়ক..মদত জাগিয়ে চলেছে সেখানে বর্তমান বসুপরিবার ও কী সামিল প্রশ্ন উঠবেই !!?? যারা নেতাজীর শত্রু তারা লক্ষ্যকোটী ভারতবাসীরও শত্রু এ কথাটি কী বর্তমান বসু পরিবার ভূলে গেল ? বসু পরিবারকে এই বিষযে খুবই যত্নবান হওযা উচিত যে ভারতবাসী হল নেতাজীর পরিবার এবং সেই পরিবারের সদস্য হযে আমি বলতে চাই আমাদের তথা ভারতবাসীর নেতাজীর শত্রু গোষ্ঠীদের ভারতবাসীর TEXএর টাকা থেকে কোন প্রকার অনুদান প্রদান করা থেকে ভারত সরকার বিরত হোক এবং এই দাবী অতিসত্ত্বর দেশজুডে তোলা হোক ! কারন মহান দেশপ্রেমীক কারোর ব্যক্তিগত সম্পতি হতে পারে না ...নেতাজী রাষ্ট্রের গৌরব ভারতবাসীর গৌরব ! এই রাষ্ট্রের গৌরবের প্রতি যে কালিমা লেপন করার ট্রায়াল এতকাল ধরে চলে আসছে সরকারী অনুকূল্যে তা এবার বন্ধ হোক্! রাষ্ট্র এই বিষয়ে বিশেষ পদক্ষেপের ব্যপারটি যদি এড়িয়ে যায় তবে জনগনকে এই ব্যপারে মাঠে নামতে হবে ! সরকার (সেবক) যদি জনগনের বা রাষ্ট্রের অর্থ ঐ রকম মিথ্যের সাথে জড়িতদের কে পরোক্ষ মদত জুগিয়ে উৎসাহিত করে তবে এটা বলতে চাই ব্রিটিশ রাজ ই উত্তম ছিল! কারন, তারা আর যাহাই অপবাদ সেদিন দিয়ে থাকুক না কেন নেতাজীর পুত্র বা কন্যা ও অবৈধ প্রেমের কালিমা লেপন করার সাহস অন্তত পায়নি। কিন্তু আজ ? জনগণের নীরব ভূমিকা-ই কী এর মদত জুগিয়ে যাচ্ছে ?
🌼রাম নারায়ণ রাম 🌼 "মনুষ্যত্ব লাভের একমাত্র উপায় মনুষ্যত্ব বিকাশের সকল অন্তরায় চূর্ণ করা। যেখানে যখন অত্যাচার অবিচার ও অনাচার দেখিবে সেখানেই নির্ভীক হৃদয়ে শির উন্নত করিয়া প্রতিবাদ করিবে এবং নিবারণের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করিবে। অত্যাচার দেখিয়াও যে ব্যক্তি তাহা নিবারণ করিবার চেষ্টা করে না সে নিজের মনুষ্যত্বের অবমাননা করে। যে ব্যক্তি অনাচার নিবারণের প্রচেষ্টায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়, বিপন্ন হয়, কারারুদ্ধ হয় অথবা লাঞ্ছিত হয় সে সেই ত্যাগ ও লাঞ্ছনার ভিতর দিয়াই মনুষ্যত্বের গৌরবময় আসনে প্রতিষ্ঠিত হয়" .....সুভাষ চন্দ্র বসু ।
Very informative and brilliantly done, my regards
ReplyDeleteবিবাহের গল্পটা মিথ্যে
ReplyDeleteআজাদ হিন্দ সরকারের ইতিহাস
http://azadhindgovt.blogspot.com/2018/08/free-india-govt-formed-recognizes-azad.html?m=1
অ্যানিটা যেহেতু মিথ্যে বিমান দূর্ঘটনাকে প্রতিষ্ঠিত করতে কথিত চিতাভস্ম ভারতে আনার দাবী করছে তাও কন্যা সেজে এবং নেতাজী যেহেতু চিরব্রহ্মচারী অবিবাহিত তাই ঐ মিথ্যে প্রলাপের সাথে যুক্ত হয়ে যারাই প্রকারন্তে প্রকাশ্যেই ভারতবাসীর নেতাজী তথা রাষ্ট্র নায়েকের জীবদ্দশায় হত্যালীলার ষড়যন্ত্র করছে এবং কথিত বসু পরিবারের সদস্য রূপে অ্যানিটা ব্রিজেটি পাফকে স্থান দিতে চাইছে তাদের ...এই মিথ্যাচার ও বসুপরিবারের বর্তমান উত্তরসূরীদের ভূমিকা দেখে অদূর ভবিষ্যতে আরেকটি ষড়যন্ত্রের গভীর আভাস পাওয়া যাচ্ছে তা'হল-
ReplyDelete১) রেঙ্কোজীর কথিত চিতভস্মের বা
২) অ্যানিটার ডিএনএ টেষ্ট নিয়ে যদি বসু পরিবার বা অ্যানিটা ততপর হয়ে ওঠে বা দাবী জানায তাও এত বছর পরে তবে অনেক কিছু অসম্ভব ও সম্ভব হতে পারে এই ভাবে যেমন -
(ক) ঐ দেশের সরকার যেহেতু স্বীকার করে নিয়েছে তাদের দেশে কোন বিমান দূর্ঘটনা ঐদিন অর্থাত ১৮ ই আগষ্ট 1945 সালে সংগঠিত হয় নি; এবং বিচারপতি তার তদন্তেও সেই একই প্রমান পেয়েছে তাই চিতাভস্ম কাল্পনিক উত্তরসূরীর হাত দিযে ভারতে আনা বা চিতাভস্মের ডি,এন,এ'র পরীক্ষার প্রসঙ্গ একটি অযৌক্তিক ও অবান্তর বিষয় । এর পরেও যদি ঐ কথিত ভস্মের মিল বসু পরিবারের সাথে পাওয়া যায় তবে ধরে এটা ধরে নিতে হবে বসু পরিবারের কারোর অস্তি পরবর্তীকালে কাগজে করে রেঙ্কোজী পৌঁছে গেছে 😄
(খ) যেহেতু ঐ মিথ্যেচারী বিদেশীনী কন্যা 👩র সাথে কথিত বসু পরিবার যারা মাখামাখি করছে তারা যদি ঐ বিদেশী কন্যাকে চিরকুমার নেতাজীর দুশ্চরিত্র ও অবিবাহিত জীবনের ফসল প্রমানিত করতে স্বয়ং ডিএন এ টেষ্ট করতে হঠাত অতোতসাহী হয়ে ওঠে তখন আরেকটি প্রশ্নও উঠে আসতে বাধ্য সেটি হলো সেদিন ইউরোপে বসু পরিবারের আরেকজন সদস্য সেখানে উপস্থিত ছিল তাই সন্দেহের তীর সেদিকেও যেতে বাধ্য কারন বর্তমান অমিয বসুর পরিবার কেন সেই কন্যাকে গ্রহন করে নিয়ে নেতাজীকে কথিত বিমান দুর্ঘটনায় মারতে চাইছে ??!! যেহেতু বর্তমান বসু পদবী ধারন কারী ব্যক্তিরা সকলেই মিথ্যের সাথী তাই অতীতে তাদের এমন কোন কৃত কর্মের ফসল নেতাজীর নাম করে পরিবারের সদস্য হিসাবে Anita কে গ্রহন করা হচ্ছে না তো ?? অবশ্য যদি অ্যানিটার DNA বর্তমান পরিবারের সাথে মিলে যায় তবেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করা বাঞ্ছনীয় ! অন্যথায় তা আমার ব্যক্তিগত ধারনা বলে বিবেচিত হবে । অমিয় বসুকে সন্দেহের তালিকায় আনার মুখ্য কারন হল তিনিও সেদিন ইউরোপে ছিলেন এবং একজন মিথ্যেচারী ইউরোপিয়ান মহিলা যার বার্থ সার্টিফিকেটে পিতার নাম নেই সে নেতাজীর শত্রু নেহেরুর হাত ধরে প্রথম বাঙ্গালিযানা পরিধানে ভারতে আসছে এবং জীবিত নেতাজীকে মৃত প্রমান করতে চাইছে .. এবং তাঁকে-ই ঐ অমিয় বসুর পরিবারের সদস্য হিসাবে ফটোতে দেখা যাচ্ছে
http://kounhainanita.blogspot.com/2018/07/sisir-bose-edited-pictorial-biography.html?m=1
বসু পরিবার খোদ মিথ্যে ছাইভস্মকে যার হাত দিযে আনতে চায় তাকে যখন বসুপরিবারের উওরসূরী স্বীকার করছে তখন বসু পরিবারের এহেন ভূমিকা দেখে বলতে হয়, ঐ পরিবারের যারা এক সময কৃষ্ঞা বসুদের কাহানী তাইহুকু বিস্বাস করতেন না তারাকী আজ সেই গল্প বিস্বাস করছেন ?? বর্তমান বসুপরিবারের প্রায় সকলেই এনিটাকে মেনে নিয়েছেন যে ! মিথ্যেকে সত্য বলে যারা ছাই ভারতে আনতে চায় তাকে বসু পরিবার কেন উত্তর সূরী স্বীকার করে নিল ? অতীতের বসু পরিবারের প্রজন্মের এই মিলন কেন ?? যেখানে ঐ পরিবারের কিছু সদস্যরা একদিকে বলে নেতাজী বিমান দূর্ঘটনায মারা যান নি আবার অন্য সদস্য রা বলে তাইহূকু তে নেতাজী মারা গেছেন ....আবার সবাই মিলিত ভাবে যাকে উত্তর সূরী বানিযেছেন এবং যার হাত দিযে কথিত মিথ্যে ছাই ভারতে আনা করতে চায় তবে মৃত ব্যক্তির উত্তরসূরী যাকে বানানো হয়েছে তা কোন সার্ভাইভেল ও ডেটথ্ সার্টিফিকিটের ভিত্তিতে ? এই প্রশ্নের উত্তর বর্তমান বসু পরিবার দিতে পারবে কী ?? বিদেশীনিকে দিয়ে মেয়ের স্বীকৃতি দিয়ে চিতাভস্ম ভারতে আনা পক্ষান্তরে একটি ষড়যন্ত্র । এনিটাকে বর্তমান বসুপরিবার যেহেতু বিশ্বাস করে সেই হেতু যারা নেতাজীকে মারতে চায় বা মারার পক্ষে পরোক্ষে সহায়ক..মদত জাগিয়ে চলেছে সেখানে বর্তমান বসুপরিবার ও কী সামিল প্রশ্ন উঠবেই !!?? যারা নেতাজীর শত্রু তারা লক্ষ্যকোটী ভারতবাসীরও শত্রু এ কথাটি কী বর্তমান বসু পরিবার ভূলে গেল ? বসু পরিবারকে এই বিষযে খুবই যত্নবান হওযা উচিত যে ভারতবাসী হল নেতাজীর পরিবার এবং সেই পরিবারের সদস্য হযে আমি বলতে চাই আমাদের তথা ভারতবাসীর নেতাজীর শত্রু গোষ্ঠীদের ভারতবাসীর TEXএর টাকা থেকে কোন প্রকার অনুদান প্রদান করা থেকে ভারত সরকার বিরত হোক এবং এই দাবী অতিসত্ত্বর দেশজুডে তোলা হোক ! কারন মহান দেশপ্রেমীক কারোর ব্যক্তিগত সম্পতি হতে পারে না ...নেতাজী রাষ্ট্রের গৌরব ভারতবাসীর গৌরব ! এই রাষ্ট্রের গৌরবের প্রতি যে কালিমা লেপন করার ট্রায়াল এতকাল ধরে চলে আসছে সরকারী অনুকূল্যে তা এবার বন্ধ হোক্! রাষ্ট্র এই বিষয়ে বিশেষ পদক্ষেপের ব্যপারটি যদি এড়িয়ে যায় তবে জনগনকে এই ব্যপারে মাঠে নামতে হবে ! সরকার (সেবক) যদি জনগনের বা রাষ্ট্রের অর্থ ঐ রকম মিথ্যের সাথে জড়িতদের কে পরোক্ষ মদত জুগিয়ে উৎসাহিত করে তবে এটা বলতে চাই ব্রিটিশ রাজ ই উত্তম ছিল! কারন, তারা আর যাহাই অপবাদ সেদিন দিয়ে থাকুক না কেন নেতাজীর পুত্র বা কন্যা ও অবৈধ প্রেমের কালিমা লেপন করার সাহস অন্তত পায়নি। কিন্তু আজ ? জনগণের নীরব ভূমিকা-ই কী এর মদত জুগিয়ে যাচ্ছে ?
ReplyDelete🌼রাম নারায়ণ রাম 🌼
ReplyDelete"মনুষ্যত্ব লাভের একমাত্র উপায় মনুষ্যত্ব বিকাশের সকল অন্তরায় চূর্ণ করা। যেখানে যখন অত্যাচার অবিচার ও অনাচার দেখিবে সেখানেই নির্ভীক হৃদয়ে শির উন্নত করিয়া প্রতিবাদ করিবে এবং নিবারণের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করিবে। অত্যাচার দেখিয়াও যে ব্যক্তি তাহা নিবারণ করিবার চেষ্টা করে না সে নিজের মনুষ্যত্বের অবমাননা করে। যে ব্যক্তি অনাচার নিবারণের প্রচেষ্টায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়, বিপন্ন হয়, কারারুদ্ধ হয় অথবা লাঞ্ছিত হয় সে সেই ত্যাগ ও লাঞ্ছনার ভিতর দিয়াই মনুষ্যত্বের গৌরবময় আসনে প্রতিষ্ঠিত হয়" .....সুভাষ চন্দ্র বসু ।